
দেশীয় ও বিলুপ্তপ্রায় ৩১ প্রজাতির মাছের প্রজনন ও চাষাবাদ কৌশল উদ্ভাবনের পর বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (BFRI) বিজ্ঞানীরা এবার অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ দারকিনা মাছের কৃত্রিম প্রজনন কৌশল উদ্ভাবন করেন। ২০২২ সালের মার্চে BFRI’র ময়মনসিংহের স্বাদুপানি কেন্দ্রে এ সফলতা অর্জিত হয় ।
আবহমান বাংলার অতি পরিচিত দেশীয় প্রজাতির ছােট একটি মাছ দারকিনা (বৈজ্ঞানিক নাম esomus danricus)। এ মাছটিকে স্থানীয়ভাবে ডাইরকা, ডানখিনা, দারকিনা, ডানকানা, দারকি, দারকা, চুনি, দাইরকা ইত্যাদি নামে ডাকা হয়। মাছটি দক্ষিণ এশিয়া বিশেষ করে “হলাদেশ, ভারত (গাঙ্গেয় প্রদেশ এবং আসাম), মিয়ানমার, পাকিস্তান, নেপাল ও থাইল্যান্ডে পাওয়া যায়।
বহুল পরিচিত ও সুস্বাদু এ মাছটি এখন বিলুপ্তির পথে। এ মাছের পুষ্টিগুণ অন্যান্য ছােট মাছের তুলনায় অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযােগ্য মাছে ৬৬০ মাইক্রোগ্রাম আরএই ভিটামিন-এ, ৮৯১ মি.গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মি.গ্রাম আয়রন এবং ৪ মি.গ্রাম জিংক পাওয়া যায়।
আরো পড়ুন
- ক্লিফ অব মােহর সম্পর্কিত তথ্য
- বিশ্বের ৯টি আশ্চর্যজনক ঘটনা
- পুলিৎজার পুরস্কার ২০২২
- জাতীয় শিল্পনীতি ২০২২
- রিজার্ভ চুরির মামলায় দুই প্রতিষ্ঠানকে অব্যাহতি
- ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি
- ডায়াবেটিসের নতুন কারণ
- দারকিনা মাছের প্রজনন উদ্ভাবন
- পদ্মার পাড়ে শেখ রাসেল সেনানিবাস
- বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগাে মিউজিয়াম