আমাদের সকল পোস্ট ও ভিডিও হোয়াটসঅ্যাপে পেতে ফলো করুন :

লিঙ্কে ক্লিক করুন
কৃষি কর্মকর্তা নিয়োগ

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী নিয়োগ প্রস্তুতি ১ম পর্ব

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী নিয়োগ প্রস্তুতি ১ম পর্ব

  • বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপােরেশন (BSFIC) যে মন্ত্রণালয়ের অধীন- শিল্প মন্ত্রণালয়।
  • বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপােরেশন (BSFIC) প্রতিষ্ঠিত হয়- ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে।
  • BSFIC’র পূর্ণরূপ- Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation.
  • বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট (BSRI) প্রতিষ্ঠিত হয়- পাবনার ঈশ্বরদীতে, ১৯৫১ সালে।
  • বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের বর্তমান নাম- বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট।
  • লবণাক্ত সহিষ্ণু আখের জাত- ঈশ্বরদী ৩৯ এবং ঈশ্বরধী ৪০।
  • উচ্চমাত্রায় বন্যা সহিষ্ণু- ঈশ্বরদী ৩২ ও ঈশ্বরদী ৮৮ জাতের হেক্টর প্রতি ফলন- ১০৪-১১৩ টন।
  • ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে মােট চিনি উৎপাদিত হয়েছে- ৬৬,১৬২.১০ মেট্রিক টন।
  • BSFIC’র অধীনে চিনিকলের সংখ্যা- ১৫টি।

আরো পড়ুন : কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স আগস্ট ২০২০ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর

  • বর্তমানে বাংলাদেশে আখ উৎপাদনের পরিমাণ- ৩৬ লাখ মেট্রিক টন
  • বাংলাদেশে আখ উৎপাদনে শীর্ষ জেলা- পাবনা।
  • BADC প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৬ অক্টোবর ১৯৬১।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প।
  • ইউরিয়া সারের কাঁচামাল- মিথেন গ্যাস।
  • ঘােড়াশাল সার কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়- প্রাকৃতিক গ্যাস।
  • ‘বাংলাদেশের কুয়েত’ বলে খ্যাত – খুলনা অঞ্চল (চিংড়ি চাষের মাধ্যমে প্রত্যেকেই সচ্ছল বলে)।
  • ফসলের পরিপক্বতা বিলম্বিত হয় যার অভাবে- সালফার।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সেগুন বাগান করা হয়- ১৮৭৩ সালে।
  • যে জারক রস আমিষ জাতীয় খাদ্য পরিপাক করে তা হলাে- পেপসিন।
  • রােপা-আমন ধান কাটা হয়- অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে।
  • দোঁ-আশ মাটিতে বালি কণার পরিমাণ- শতকরা ৪০ ভাগ।
  • গুদামজাতকরণে বীজের আর্দ্রতা রাখতে হয়- ১০-১২%।
  • সালফারের অভাবে প্রথম যে লক্ষণ প্রকাশ পায়- গাছের উপরের পাতা হলদে হয়।
  • অলটারনারিয়া বক্সাইট যে ফসলের ক্ষতিকর রােগ- সরিষা।
  • বাংলাদেশে সর্বশেষ বা পঞ্চম কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয়- ২০১৯ সালে।
  • বাংলাদেশে উৎপাদিত চা- দুই প্রকার; কালাে চা ও সবুজ চা।

আরো পড়ুন : কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স জানুয়ারি ২০২০ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর

  • লবণাক্ত মাটি থেকে যে উপাদানটি সংগ্রহ করতে ফসলের অসুবিধা হয়- পানি।
  • উদ্ভিদদেহে যে উপাদান বেশি থাকলে খরা প্রতিরােধে সাহায্য করে- প্রােটিন।
  • প্রাকৃতিকভাবে মাছের উৎপাদন ও জীববৈচিত্র্য কমে যাওয়ার কারণ- জলবায়ুর পরিবর্তন।
  • কলার চারাকে বলে- তেউড়।
  • তােষাপাট কাটা হয়- শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে।
  • শাক-সবজি যে ধরনের উদ্ভিদ- গুলু বা বিরুৎ জাতীয়।
  • ডায়াবেটিস রােগের চিকিৎসায় যে উদ্ভিদ ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হয়- তেলাকুচা।
  • বরেন্দ্র ও মধুপুর অঞ্চলের মাটির অনুমান (pi) মাত্রা- ৫.৫-৬.৫।
  • সাইলােপিটে ঘাস রাখার সময় যে দ্রবণ ছিটিয়ে দিতে হয়- ঝােলাগুড়ের।
  • সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ে যে জাতীয় গাছ বাঁশ জাতীয় গাছ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার অবস্থিত- ফকিরহাট, বাগেরহাট।
  • গবাধি পর মাংসে আমিষ থাকে- ১৫-২০%।
  • যে রােগে পশু হঠাৎ লাফ দিয়ে বা | খিচুনি দিয়ে মারা যায়- তড়কা।
  • পলি দোআঁশ মাটিতে বালিকণার পরিমাণ শতকরা- ২৫-৭৪%।
  • জাতীয় বীজ পরীক্ষাগার অবস্থিত- গাজীপুর।
  • নদী ছাড়া যমুনা’ হলাে- উন্নত জাতের মরিচ।
  • আমাদের দেশে শীত বেশি পড়লে এবং দীর্ঘস্থায়ী হলে যে ফসল ভালাে হয়- গােল আলু ও গম।
  • কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ- ভিটামিন ও খনিজ।

আরো পড়ুন : কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স মার্চ ২০২০ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর

  • প্রাকৃতিক শক্তির মধ্যে কৃষিকাজে ব্যবহারের সম্ভাবনাময় শক্তি- সৌরশক্তি।
  • জাপানি উইডারের যে অংশে আগাছা দমন করে- পাইক।
  • পুকুরে প্ল্যাংকটন উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয় সার।
  • ম্যানগ্রোভ বনের বৈশিষ্ট্য- উর্ধ্বমুখী বায়বীয় শ্বাসমূল।
  • মাছের পােনা পরিবহনে ব্যবস্থা রাখা প্রয়ােজন- অক্সিজেনের।
  • বাংলাদেশের একমাত্র হরিণ প্রজনন কেন্দ্রটি অবস্থিত- কক্সবাজার জেলার চকোরিয়ায়।
  • প্রাণিজ আমিষ গ্রহণে মাছের অবদান- ৬০%।
  • বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম- BRRI ।
  • রেশম চাষকে বলা হয়- সেরিকালচার।
  • তুলসী পাতার রস যে রােগে বেশ উপকারী- সর্দি-কাশিতে।
  • মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণে আছে- ভিটামিন ‘এ’ ।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয়- ঠাকুরগাঁও জেলায়।
  • আলুর বীজ উৎপাদনের জন্য যত সে.মি. গভীর চাষ দিতে হবে- ১৫ সে.মি.।
  • বাংলাদেশে মৎস্য সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয়- ১৯৫০ সালে।
  • পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক গাছ- ইউক্যালিপটাস।
  • সূর্যকন্যা বলা হয়- তুলা গাছকে।
  • সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচি প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮২ সালে।
  • যে সার প্রয়ােগে মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বাড়ে- কম্পােস্ট সার।
  • মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে- মালচিং।

Md. Mahabub Alam

I am a committed educator, blogger and YouTuber and I am striving to achieve extraordinary success in my chosen field. After completing Masters in Anthropology from Jagannath University, I am working as Chief Accounts Officer in a national newspaper of the country. I really want your prayers and love.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button